পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Blue- ইকোনমি বনাম বাংলাদেশঃ

ছবি
ব্লু- ইকোনমি বলতে এককথায় বোঝায় সমুদ্রজাত সম্পদনির্ভর অর্থনীতি। ১৯৯৪ সালে অধ্যাপক গুন্টার পাউলি প্রথম ব্লু-ইকোনমির ধারণা দেন। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে আলোচিত সম্ভাবনাময় ব্লু-ইকোনমি নিয়ে। আন্তর্জাতিক আদালতের রায় অনুযায়ী  ২০১২ তে মিয়ানমারের সাথে আর ২০১৪ সালে ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিস্পত্তি হ্ওয়ায় মোট ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের বেশী টেরিটোরিয়াল সমুদ্র এলাকার অধিকার অর্জন করে বাংলাদেশ। যার সাথে আছে ২০০ নটিক্যাল মাইল ( ১ নটিক্যাল মাইল= ১.৮৫ কিমি ) একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল ও চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশে সব ধরনের প্রাণীজ-অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার। এ রায়ের ফলে বাংলাদেশের স্থলভাগের বাইরে জলসীমায়ও আরেক বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটেছে। ১ লক্ষ ৪৪ হাজার বর্গ কিলোমিটারের বাংলাদেশের জন্য ১ লক্ষ ১৯ হাজার বর্গ কিলোমিটারের সমুদ্রসীমা আরেকটা গোটা বাংলাদেশই বটে। মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রে বিরোধপূর্ণ ১৭ টি ব্লকের ১২টি পেয়েছিল বাংলাদেশ সাথে ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই । বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, এশিয়ার অন্যতম জ্বালানি শক্তি হিসেবে বাংলাদেশ অব