পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কাপ্তাই লেকে প্রথমবারের মতো নিজস্ব রিসার্চ ভেসেল নামানোর উদ্যোগ সিভাসুর:

ছবি
Copyright: chittagong.com মূলত জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে ১৯৫৬ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম মনুষ্যসৃষ্ট স্বাদুপানির হ্রদ কাপ্তাই লেকের সৃষ্টি হলেও মৎস্য, কৃষি, যোগাযোগ ও পর্যটন খাতে এই লেকের ভূমিকা সম্পর্কে কমবেশি সবাই অবগত। দেশি ও বিদেশি দর্শনার্থীদের কাছে কাপ্তাই লেক খুবই আকর্ষণীয় স্থান। লেক তীরবর্তী এলাকাসমূহ কৃষি ক্ষেত্রে সমূহ অবদান রাখে। এছাড়াও কাপ্তাই লেক মৎস্য খাতে এক অপার সম্ভাবনার নাম। প্রায় ৭০ প্রজাতির দেশি ও ৮ টি বিদেশী প্রজাতির মাছ পাওয়া যায় এই লেকে, যাদের মধ্যে আটটি প্রজাতির মাছের বাণিজ্যিক গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। এগুলি হচ্ছে কাতলা, মৃগেল, রুই, কালিবাউস, ঘনিয়া, চিতল, বোয়াল এবং চাপিলা। এই জলাধারের উৎপাদিত মাছ স্থানীয় চাহিদা মিটিয়েও দেশের অন্যান্য এলাকায় চালান করা হয়। বার্ষিক মৎস্য উৎপাদনের পরিমাণ ১০,০০০ টনেরও বেশি। কিন্তু বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট কারণে লেকটি দিনে দিনে হারাচ্ছে তার স্বাভাবিক নাব্যতা ও গভীরতা, বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে মহাশোল, পিপলা শোল , বাঘা আইড় , নান্দিনা ইত্যাদি মৎস্য প্রজাতি এবং বিলুপ্তির হুমকিতে রয়েছে বাচুয়া বাচা , ভাঙ্গন বাটা , সরপুঁ